নেতা-কর্মীদের নিয়ে 'জন্মদিনের' কেক কাটলেন খালেদা
Mon, Aug 15th, 2011 1:06 am
ঢাকা, অগাস্ট ১৫ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- বিতর্কিত জন্মদিনে হাজারের বেশি নেতা-কর্মীকে নিয়ে কেক কেটেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, নিয়েছেন ফুলের শুভেচ্ছা।
সোমবার প্রথম প্রহরে গুলশানে দলীয় কার্যালয়ে ৬৭ পাউন্ড ওজনের চারটি কেক কাটেন খালেদা। ওই সময় ওই কার্যালয়ে ছিলো নেতা-কর্মীদের ভিড়। 'শুভ শুভ শুভদিন, খালেদা জিয়ার জন্মদিন', ' খালেদা জিয়া এগিয়ে চলো, আমরা আছি তোমার সাথে'- ইত্যাদি স্লোগান ছিলো তাদের মুখে।
বিএনপির বক্তব্য অনুযায়ী, সোমবার ৬৭ বছরে পা দিয়েছেন খালেদা জিয়া; যদিও তার এ জন্মদিন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কারণ তার আরো জন্ম তারিখের হদিসও পাওয়া যায়।
১৫ অগাস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দিনে খালেদার জন্মদিন পালন নিয়ে অনেক সমালোচনাও রয়েছে। স¤প্রতি জোট গঠনের আলোচনায় কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীও বিএনপি চেয়ারপারসনকে ১৫ অগাস্ট জন্মদিন পালন না করার আহ্বান জানান।
জন্মদিনের কেক কাটার সূচনাতে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, "ম্যাডাম, আপনি এ জন্মদিন পালন করতে চাননি। আমরা আপনার অনুসারী হিসেবে এ জন্মদিন পালন করছি। আমরা মনে করি, এ দিনটি কেবল জন্মদিন হিসেবে নয়, আন্দোলনের অনুপ্রেরণা হিসেবে আমরা পালন করছি।"
সোমবার প্রথম প্রহরে গুলশানে দলীয় কার্যালয়ে ৬৭ পাউন্ড ওজনের চারটি কেক কাটেন খালেদা। ওই সময় ওই কার্যালয়ে ছিলো নেতা-কর্মীদের ভিড়। 'শুভ শুভ শুভদিন, খালেদা জিয়ার জন্মদিন', ' খালেদা জিয়া এগিয়ে চলো, আমরা আছি তোমার সাথে'- ইত্যাদি স্লোগান ছিলো তাদের মুখে।
বিএনপির বক্তব্য অনুযায়ী, সোমবার ৬৭ বছরে পা দিয়েছেন খালেদা জিয়া; যদিও তার এ জন্মদিন নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কারণ তার আরো জন্ম তারিখের হদিসও পাওয়া যায়।
১৫ অগাস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার দিনে খালেদার জন্মদিন পালন নিয়ে অনেক সমালোচনাও রয়েছে। স¤প্রতি জোট গঠনের আলোচনায় কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের সভাপতি কাদের সিদ্দিকীও বিএনপি চেয়ারপারসনকে ১৫ অগাস্ট জন্মদিন পালন না করার আহ্বান জানান।
জন্মদিনের কেক কাটার সূচনাতে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, "ম্যাডাম, আপনি এ জন্মদিন পালন করতে চাননি। আমরা আপনার অনুসারী হিসেবে এ জন্মদিন পালন করছি। আমরা মনে করি, এ দিনটি কেবল জন্মদিন হিসেবে নয়, আন্দোলনের অনুপ্রেরণা হিসেবে আমরা পালন করছি।"
জন্মদিনে চারটি কেক কাটলেন খালেদা জিয়া
রোববার রাত ১২টা ১ মিনিটে কেক কেটে খালেদা জিয়ার ৬৭তম জন্মদিন উদ্যাপন করেছে বিএনপি।
চেয়ারপারসনের জন্মদিন উদ্যাপনে মধ্যরাতে গুলশান কার্যালয়ে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সমবেত হন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান।
গুলশান কার্যালয়ে রাত ১২টা ১ মিনিটে খালেদা জিয়া প্রথমে মহানগর বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেওয়া ৬৭ পাউন্ড ওজনের দুটি কেক কাটেন। এরপর বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটি ও ছাত্রদলের পক্ষ থেকেও দুটি কেক কাটেন তিনি। খালেদা জিয়া কেকগুলো এতিমখানায় পাঠিয়ে দেন।
কেক কাটার পর বিএনপির চেয়ারপারসন একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। বইটির নাম মাতৃস্নেহে বাংলাদেশ। বইটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমাজ উদ্দীন আহমদ, মনিরুজ্জামান মিঞা, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সাদেক হোসেন খোকা ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের লেখা কয়েকটি প্রবন্ধ রয়েছে।
কার্যালয়ের ভেতরে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর খালেদা জিয়া কার্যালয়ের ফটকে দাঁড়িয়ে কর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণ করেন। এ সময় তাঁরা করতালি ও স্লোগান দেন।
চেয়ারপারসনের জন্মদিন উদ্যাপনে মধ্যরাতে গুলশান কার্যালয়ে বিএনপি ও এর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা সমবেত হন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের পক্ষ থেকে খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান।
গুলশান কার্যালয়ে রাত ১২টা ১ মিনিটে খালেদা জিয়া প্রথমে মহানগর বিএনপি ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেওয়া ৬৭ পাউন্ড ওজনের দুটি কেক কাটেন। এরপর বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটি ও ছাত্রদলের পক্ষ থেকেও দুটি কেক কাটেন তিনি। খালেদা জিয়া কেকগুলো এতিমখানায় পাঠিয়ে দেন।
কেক কাটার পর বিএনপির চেয়ারপারসন একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। বইটির নাম মাতৃস্নেহে বাংলাদেশ। বইটিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমাজ উদ্দীন আহমদ, মনিরুজ্জামান মিঞা, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, সাদেক হোসেন খোকা ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালের লেখা কয়েকটি প্রবন্ধ রয়েছে।
কার্যালয়ের ভেতরে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে জন্মদিনের শুভেচ্ছা বিনিময়ের পর খালেদা জিয়া কার্যালয়ের ফটকে দাঁড়িয়ে কর্মীদের ফুলেল শুভেচ্ছা গ্রহণ করেন। এ সময় তাঁরা করতালি ও স্লোগান দেন।
A Reader's Comment in Daily Prothom Alo:
জাতির জনকের মৃত্যুবার্ষিকীতে ৬৭ পাউন্ড ওজনের কেক কেটে নেত্রী কি এটাই বুঝাতে চান যে জাতির শোক তার কাছে মূল্যহীন?রমজান মাস সংযমের মাস,এই মাসে ও সংযমের পরিচয় তাদের কাছে থেকে কি আমরা পেতে পারি না?কেক এতিমখানায় না পাঠিয়ে সেইসব বাবা হারা সন্তানদের একবেলা পেট পুরে ভাত খাওয়ানো যেত না কি?আসলে মানুষের রক্ত নিয়ে যারা রাজনীতি করেন তাদের কাছে থেকে ভাল কিছু চাওয়াটাই অপরাধ।
জাতির জনকের মৃত্যুবার্ষিকীতে ৬৭ পাউন্ড ওজনের কেক কেটে নেত্রী কি এটাই বুঝাতে চান যে জাতির শোক তার কাছে মূল্যহীন?রমজান মাস সংযমের মাস,এই মাসে ও সংযমের পরিচয় তাদের কাছে থেকে কি আমরা পেতে পারি না?কেক এতিমখানায় না পাঠিয়ে সেইসব বাবা হারা সন্তানদের একবেলা পেট পুরে ভাত খাওয়ানো যেত না কি?আসলে মানুষের রক্ত নিয়ে যারা রাজনীতি করেন তাদের কাছে থেকে ভাল কিছু চাওয়াটাই অপরাধ।